সামিরা মখমলবাফের জন্ম ১৯৮০ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি, ইরানের রাজধানী তেহরানে। বিখ্যাত ইরানি চলচ্চিত্রকার মহসিন মখমলবাফের কন্যা সামিরাকে ইরানি চলচ্চিত্রের ‘নব তরঙ্গের নির্মাতাদের একজন’ বলে মনে করা হয়।
দুটো ভিডিও প্রোডাকশনের কাজ করার পর সামিরা মাত্র ১৭ বছর বয়সে তাঁর প্রথম ফিচার ফিল্ম ‘লা পম (দ্য অ্যাপল)’ পরিচালনা করেন। ছবিটি কান ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে প্রদর্শিত হয়। ইরানে খাতামি রাষ্ট্রপতি হবার পর সমাজে যে নতুন আবহ তৈরি হয়, তার প্রেক্ষিত্রেই তিনি ‘আপেল’ নির্মাণ করেন বলে সাংবাদিকদের জানান। ছবিটি পরবর্তী দুই বছরে ৩০টিরও বেশি দেশে ১০০টি আন্তর্জাতিক ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে প্রদর্শিত হয়। ২০০০ সালে তিনি ২২তম মস্কো আন্তর্জাতিক ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে জুরি বোর্ডের সদস্যা নির্বাচিত হন।
সামিরা মখমলবাফ তাঁর চলচ্চিত্রকর্মের জন্য অসংখ্য পুরস্কার পেয়েছেন এবং নানা পুরস্কারের জন্য মনোনীতও হয়েছেন। ‘তখতে সিয়াহ’ (ব্ল্যাকবোর্ড) এবং ‘পাঞ্জ—এ—আসর (বিকেল পাঁচটায়) ছবি দুটোর জন্য কান ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে (২০০১) ‘গোল্ডেন পাম’—এর জন্য দুবার মনোনীত হন। ১৯৯৮ সালে লন্ডন ফিল্ম ফেস্টিভ্যাালে ‘আপেল’—এর জন্য সাদারল্যান্ড ট্রফি অর্জন করেন। ২০০২ সালে ভেনিস ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে ‘আপেল’ তাঁকে আরও এনে দেয় ইউনেস্কো পুরস্কার। ২০০৩ সালে ব্রিটিশ সংবাদপত্র ‘দ্য গার্ডিয়ান’ সামিরাকে পৃথিবীর সেরা ৪০ জন চলচ্চিত্র পরিচালকের একজন হিসেবে স্বীকৃতি এনে দেয়।
Book Name : | আপেল |
Authors : | সামিরা মখমলবাফ অদিতি ফাল্গুনী |
Publisher: | Inhouse book |
Edition: | 1st |
ISBN Number: | 978-984-96276-4-7 |
Total Page | 0 |
Samira Makhmalbaf (Persian: سمیرا مخملباف, Samira Makhmalbaaf) (born 15 February 1980) is an Iranian filmmaker and screenwriter. She is the daughter of Mohsen Makhmalbaf, the film director and writer. Samira Makhmalbaf is considered to be part of the Iranian New Wave.
অদিতি ফাল্গুনী। জন্ম : ১৮ই ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৪। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইন বিভাগে সম্মানসহ স্নাতকোত্তর। জাতিসংঘসহ একাধিক জাতীয় ও আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা, পত্রিকা, প্রকাশনা সংস্থা ও বাংলা একাডেমির অনুবাদ বিভাগে জীবনের বিভিন্ন সময়ে কাজ করেছেন। বর্তমানে নেদারল্যান্ডসের এ আর এল টি ফাউন্ডেশনের সঙ্গে অন্তর্জালে সামাজিক বিজ্ঞানে অধ্যয়নরত। প্রকাশিত গল্পগ্রন্থের সংখ্যা: দশ। এছাড়াও দুটো আখ্যান গ্রন্থ, একটি প্রবন্ধ সংকলন ও শিশু—কিশোরদের জন্য চারটি গ্রন্থের রচয়িতা তিনি। দেশের বিভিন্ন বাংলা ও ইংরেজি দৈনিকে প্রচুর ফিচার, উপ—সম্পাদকীয়, বুক রিভিউ নিয়মিত লিখে থাকেন। সৃজনকর্মের স্বীকৃতি হিসেবে পেয়েছেন ‘প্রথম আলো বর্ষসেরা গ্রন্থ (সৃজনশীল)—২০১১’, ‘বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ সম্মাননা (সাহিত্য)—২০০৯’ ও ‘শ্রীপুর সাহিত্য পরিষদ পুরস্কার—২০১৬’।